• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:০৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র রফিকুল ইসলাম পুলিশের হাতে গ্রেফ’তার চুয়াডাঙ্গা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদক কারবরি আটক দর্শনা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ফেন্সিডিল ও গাজা সহ মাদক কারবারি স্বপন আটক টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

গাজীপুরে নিয়ম ভেঙ্গে কাউন্সিলরের ছেলেকে বর্জ্য অপসারণের কাজ দেওয়ার অভিযোগ 

grambarta / ৪৫ ভিউ
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ১৬ মে, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : গাজীপুরে নিয়ম ভেঙ্গে সিটি করপোরেশনের বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ কাজ এক ওয়ার্ড কাউন্সিলরের ছেলেকে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গছে। এ ঘটনায় স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রনালয়সহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ প্রদান করা হয়েছে। অভিযোগে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯ এর ৯(২) (জ) লংঘন ও প্রভাব খাটিয়ে সিটি করপোরেশনের ৩৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিজানুর রহমান তার ছেলে ফাহমিদুর রহমানের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠান রহম আলী এন্টারপ্রাইজকে বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ কাজের দরপত্র পাইয়ে দেন। ওই ওয়ার্ডের স্থানীয় বাসিন্দা মামুনুর রশিদ অভিযোগে আরো বলেন, স্থানীয় সরকার (সিটি কর্পোরেশন) আইন ২০০৯ এর ৯(২) (জ) ধারায় বলা হয়েছে ‘কোন ব্যক্তি মেয়র বা কাউন্সিলর পদে নির্বাচিত হইবার জন্য এবং উক্তরূপ  মেয়র বা কাউন্সিলর পদে থাকিবার যোগ্য হইবেন না, যদি তিনি বা তার পরিবারের কোন সদস্য সংশ্লিষ্ট সিটি করপোরেশনের কার্য সম্পাদনের বা মালামাল সরবরাহের জন্য ঠিকাদার হন বা ইহার জন্য নিযুক্ত ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের অংশীদার হন বা সিটি করপোরেশনের কোন বিষয়ে তাহার কোন প্রকার আর্থিক স্বার্থ থাকে বা তিনি সরকার কর্তৃক নিযুক্ত অত্যাবশ্যক কোন দ্রব্যের ডিলার হন।’ তিনি আরো অভিযোগ করেন এ টেন্ডারে আরো কয়েকজন ঠিকাদার অংশ নিতে গেলে স্থানীয় কাউন্সিলরের অনাপত্তি পত্রের প্রয়োজন হয়। কিন্তু কাউন্সিলর মিজানুর রহমান তার ছেলে ছাড়া অন্য কাউকে অনাপত্তি পত্র দেননি। পরে সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা সাক্ষরিত এক চিঠিতে কাউন্সিলরের ছেলে ফাহমিদুর রহমানের প্রতিষ্ঠানকে বর্জ্য সংগ্রহ ও অপসারণ কার্যক্রম পরিচালনার অনুমতি প্রদান করেন। এ ব্যাপারে ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর মিজানুর রহমানের মোবাইল ফোনে বার বার ফোন দিলেও তিনি ব্যস্ততা দেখিয়ে ফোন কেটে দেন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর সিটি করপোরেশনের প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা সোহেল রানা বলেন, আইনের বিষয়টি তার জানা নেই। কোন অভিযোগ পেলে তা তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর