• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৫:৪৪ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জীবননগর পৌরসভার সাবেক মেয়র রফিকুল ইসলাম পুলিশের হাতে গ্রেফ’তার চুয়াডাঙ্গা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদক কারবরি আটক দর্শনা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ফেন্সিডিল ও গাজা সহ মাদক কারবারি স্বপন আটক টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত 

কেরু এন্ড কোম্পানির ডিস্টিলারি বিভাগের ডিএস গোডাউন সিলগালা

grambarta / ৯৩ ভিউ
প্রকাশের সময় : বৃহস্পতিবার, ২৭ জুন, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : চুয়াডাঙ্গার দামুড়হুদা উপজেলার দর্শনায় অবস্থিত কেরু এন্ড কোম্পানির ডিস্ট্রিলারী বিভাগের প্রায় ৩০ লাখ টাকার ডিএস (ডি‌নেচার স্প্রি‌রিট) গায়েবের ঘটনায় ডি এস গোডাউনে সিলগালা করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। দুপুরে চুয়াডাঙ্গা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক শারমিন আক্তার উপস্থিত থেকে ডি.এস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা করেন। এছাড়া ঘটনা তদন্তের জন্য খুলনা বিভাগীয় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর ৩ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। তদন্ত কমিটির প্রধান বিভাগীয় হলেন, যশোর মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক আসলাম হোসেন। অন্যরা হলেন- ঝিনাইদহ  মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের সরকারি পরিচালক গোলক মজুমদার ও মেহেরপুর মাদকদ্রব্য  অধিদপ্তরের পরিদর্শক আবুল হাশেম। ডিস্ট্রিলারী ডিএস (ডি‌নেচার স্পিরিট) গোডাউনে সিলগালা সময় উপস্থিত ছিলেন দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি মহাব্যবস্থাপক প্রশাসন মোহাম্মদ ইউসুফ আলী, ডিস্ট্রিলারী মাদকদ্রব্য অধিদপ্তরের ইন্সপেক্টর সানোয়ার হোসেন। উল্লেখ্য, ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার সময় ডিএস (ডি‌নেচার স্পিট) ৩ নম্বর ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা পায় ১০৯ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৩৫ হাজার ৫ শত ১২.২৩ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ৩৯ হাজার ৭শ ১১.৫৫ লিটার। ৭ নম্বর  ভ্যাট গোডাউনে সরেজমিনে গভীরতা ৫৩ ইঞ্চি। যার বাস্তবিক মজুদ ৪ হাজার ৮ শত ৪.৩০ লিটার। কিন্তু হস্তান্তর তালিকায় মজুদ দেখা‌নো হয় ১৩ হাজার ৭ শত ৯৫.৭৩ লিটার। এছাড়া ১০ নম্বর ভ্যাটে ৪ ইঞ্চি মালামাল কম আছে। ভ্যাট নাম্বার ৩ ভ্যাট নম্বর ৭ ও ভ্যাট নাম্বার ১০ বাস্তবিক মজুদ অনুযায়ী  ১৩ হাজার ১ শত ৯০.৭৫ লিটারের বেশি মালামাল কম থাকায় আমি দায়িত্ব গ্রহণ করেনি। এ ব্যাপারে ডিস্টিলারি বিভাগে বন্ডেড ওয়্যারহাউজে বর্তমান ইনচার্জ হিসাবে দায়িত্বপ্রাপ্ত মো. জাহাঙ্গীর হোসেন গত ২ মে দর্শনা কেরু অ্যান্ড কোম্পানি ব্যবস্থাপনা পরিচালক বরাবর একটি লিখিত অভিযোগ পত্র দায়ের করেন। ওই অ‌ভি‌যোগ পত্রে বিষয়টি কমিটির মাধ্যমে তদন্ত করা যেতে পারে বলে সুপারিশ করেন বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর