• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫২ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চুয়াডাঙ্গা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদক কারবরি আটক দর্শনা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ফেন্সিডিল ও গাজা সহ মাদক কারবারি স্বপন আটক টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  তারা যেন আবেগের বশে জাতির প্রত্যাশার বাইরে কাজ না করে, চুয়াডাঙ্গায় জামায়াতের আমির

সাবেক ৩ প্রধান বিচারপতিসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

grambarta / ৫৪ ভিউ
প্রকাশের সময় : বুধবার, ২৮ আগস্ট, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : ক্ষমতার অপব্যবহার ও আইন লঙ্ঘন করে সাজা দেওয়া হয়েছে, এমন অভিযোগে তিন সাবেক প্রধান বিচারপতিসহ সাবেক সাত বিচারপতির বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার অভিযোগ এনেছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট বিচারপতিরা হলেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সাবেক প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী ও সাবেক প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান এবং আপিল বিভাগের চার সাবেক বিচারপতি মো. ইমান আলী, মির্জা হোসেন হায়দার, আবু বকর সিদ্দিকী ও মো. নুরুজ্জামান ননী। আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এ অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগের বিষয়ে এ আইনজীবী জানান, ২০২০ সালে অসাংবিধানিকভাবে আদালত অবমাননা আইন ১৯২৬ লঙ্ঘন করে কোনো শুনানির সুযোগ না দিয়ে আদালত অবমাননার নামে আইনজীবী মো. ইউনুস আলী আকন্দকে শাস্তি দেন। আইনজীবী ইউনুছ আলী অভিযোগ করেন, আদালত অবমাননার একটি অভিযোগে ২০২০ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর শুনানির সুযোগ না দিয়ে সুপ্রিম কোর্টের প্রাকটিস সাসপেন্ডসহ তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন। তারপর ২০২০ সালের ১২ সেপ্টেম্বর তিন মাস প্রাকটিস সাসপেন্ডসহ জরিমানা করা হয়। এ আইনজীবী আরও বলেন, ‘আদালত অবমাননা আইন ১৯২৬ এর ৭ ধারায় অভিযোগ প্রমাণিত হলে হাইকোর্ট শাস্তি দিতে পারে, কিন্তু আপিল দ্বারা নয়। বার কাউন্সিল আইনের ৩২ ধারায় ট্রাইব্যুনাল আইনজীবীর পেশাগত অসদাচরণ প্রমাণিত হলে পেশা সাসপেন্ড করতে পারে কিন্তু আপিল দ্বারা নয়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর