• রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ০২:০৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম
জামায়াতে ইসলামী আদর্শ থেকে এক চুলও বিচ্যুত হয় না : কর্মী সমাবেশে-রুহুল আমীন চুয়াডাঙ্গা জেলা বিএনপির দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সম্পন্ন : সভাপতি মাহমুদুল হাসান খান বাবু, সদস্যসচিব শরীফুজ্জামান শরীফ নাটোরে অবৈধভাবে আলু মজুদ করায় ব্যবসায়ীকে ভ্রাম্যমান আদালতে জরিমানা ১৪ বছর পর চুয়াডাঙ্গায় বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত শিবগঞ্জে শিশুদের সুরক্ষা ও বাল্যবিয়ে প্রতিরোধে সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত সিংড়ায় জামায়াতে ইসলামীর কর্মী শিক্ষা শিবির অনুষ্ঠিত বাংলাদেশ অনলাইন তৃণমূল সাংবাদিক ফোরামের নতুন কমিটি গঠন : চেয়ারম্যান মনির ও মহাসচিব শাওন নাটোরে বিপুল পরিমাণ জাল নোট সহ পাঁচজন আটক চুয়াডাঙ্গা-৬ বিজিবি’র অভিযানে ৩০৬ গ্রাম ওজনের ভারতীয় তৈরীকৃত স্বর্ণের গহনা জব্দ   কুষ্টিয়া র‌্যাবের অভিযানে সাজাপ্রাপ্ত আসামি আটক

ওবায়দুল কাদেরের ২ ভাইয়ের নামে চুরির মামলা

grambarta / ৩৮ ভিউ
প্রকাশের সময় : সোমবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের দুই ভাইয়ের নামে চাঁদাবাজি ও চুরির মামলা করা হয়েছে। ২ সেপ্টেম্বর সোমবার জেলার বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেটের ২ নম্বর আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেন বসুরহাট বাজারের মেসার্স হুমায়ুন টিম্বার অ্যান্ড স মিল এবং ফিরোজ অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক ফিরোজ আলম মিলন। মামলায় নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও বসুরহাট পৌরসভার সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ও তার ভাই শাহাদাত হোসেনসহ ৪১ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। তারা দুজনই ওবায়দুল কাদেরের আপন ভাই। বিচারক মো. ইকবাল হোসেন বাদীর অভিযোগ আমলে নিয়ে নোয়াখালী পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন। বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট আবদুর রহিম সোহেল বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, কাদের মির্জা দাবিকৃত চাঁদা না পেয়ে তার সহযোগীদের দিয়ে বাদী ফিরোজ আলম মিলনের প্রতিষ্ঠান থেকে নগদ টাকা চুরিসহ লুটপাট ভাঙচুর করে ২০ কোটি টাকার ব্যবসায়িক ক্ষতি করেছেন। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আদালতে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। মমালার অভিযোগে জানা গেছে, সাবেক মেয়র আবদুল কাদের মির্জা ৫০ লাখ টাকা চাঁদা না পেয়ে ২০২১ সালের ২৪ সেপ্টেম্বর সকাল থেকে দুপুর পর্যন্ত বাদীর বসুরহাট পৌরসভার ২ নম্বর ওয়ার্ডের মেসার্স হুমায়ুন টিম্বার অ্যান্ড স মিল এবং মেসার্স ফিরোজ অ্যান্ড ব্রাদার্সে লুটপাট করেন। এতে নগদ ২৮ লাখ ৭০ হাজার টাকাসহ ১৫ কোটি টাকার মালামাল গাড়িতে তুলে নিয়ে যান তারা। মামলার বিষয়ে জানতে আবদুল কাদের মির্জার মোবাইল ফোন নেম্বরে বারবার ফোন দিলেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর