• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১২:৩৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
চুয়াডাঙ্গা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদক কারবরি আটক দর্শনা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ফেন্সিডিল ও গাজা সহ মাদক কারবারি স্বপন আটক টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  তারা যেন আবেগের বশে জাতির প্রত্যাশার বাইরে কাজ না করে, চুয়াডাঙ্গায় জামায়াতের আমির

কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়, মানুষ যেন গালি না দেয়

grambarta / ৮১ ভিউ
প্রকাশের সময় : বুধবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : সরকার দেশজুড়ে নানা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। এসব প্রকল্পের কাজ যেন মানসম্মতভাবে হয় সে বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বুধবার দুপুরে গণভবনে গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময়ে এ নির্দেশ দেন তিনি।

গোপালগঞ্জ জেলার স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন ইউনিটের চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা অনেক প্রকল্প দিই, কাজ করি। সেই কাজগুলো যাতে যথাযথভাবে হয়, মানুষ যেন গালি না দেয়। কাজ দেখে যেন মানুষের আস্থা-বিশ্বাস আনতে পারি সেই ব্যবস্থা করবেন। এই আস্থা-বিশ্বাস সব থেকে বেশি দরকার। এসময় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নানা ধরনের অপকর্ম করে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন ঠেকাতে চেয়েছিল। কিন্তু তারা তা পারেনি। এবারের নির্বাচনে সব থেকে বড় কথা হলো জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট কেন্দ্রে গিয়েছে, ভোট দিয়েছে। ৭৫ সালের পর থেকে যতগুলো নির্বাচন হয়েছে, সবচেয়ে অবাধ নিরপেক্ষ সুষ্ঠু হয়েছে এবারের নির্বাচন। সরকারপ্রধান বলেন, আমাদের সামনের যাত্রাপথ সহজ নয়। অনেক বাধা-বিঘ্ন অতিক্রম করতে হবে। অনেক চক্রান্ত এই বাংলাদেশটাকে ঘিরে আছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আজ আর্থিকভাবে সচ্ছলতা পেয়েছে। দেশের মানুষের পেটে আজ ভাত আছে। তারা চিকিৎসা পাচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে ৩০ প্রকার ওষুধ বিনামূল্যে দিচ্ছি। আজ বিদেশ থেকে পুরনো কাপড় এনে পরতে হয় না। শেখ হাসিনা বলেন, ভাত-কাপড়ের ব্যবস্থা যেমন করা হয়েছে, চিকিৎসা ও শিক্ষার ব্যবস্থাও করে দিয়েছি। এভাবে মানুষের কল্যাণে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। বিশ্বব্যাপী খাদ্য-পণ্যের দাম বেড়েছে, অনেক টাকা দিয়ে আমাদের কিনে আনতে হয়। সার, বীজ, গম, জ্বালানি তেল, ভোজ্য তেল, গ্যাসসহ অনেক কিছুই আমাদের বিদেশ থেকে কিনতে হয়। প্রত্যেকটা জিনিসের দাম যেমন বেড়ে গেছে, সেই সঙ্গে পরিবহন খরচও বেড়ে গেছে। সরকার প্রধান বলেন, যারা নির্দিষ্ট আয়ের মানুষ তাদের জন্য একটু কষ্ট হচ্ছে। সবাই যদি আমরা অনাবাদী জমিগুলো চাষ করে ফেলি, তাহলে আর খাদ্যের অভাব থাকবে না। বরং আমরা আরও উদ্বৃত্ত করতে পারব, মানুষকে দিতেও পারব। যেখানে যত পতিত জমি আছে, সব আমাদের চাষের আওতায় আনতে হবে। তার জন্য যতটুকু সহযোগিতা করা দরকার আমরা করব। সেই সঙ্গে আমরা সমবায়ের মাধ্যমে বাজারজাতের ব্যবস্থা করব। খাদ্য শস্য সংরক্ষণে সরকারের পরিকল্পনার কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, খাদ্যশস্য সংরক্ষণের ব্যবস্থা করার পরিকল্পনা আমাদের আছে। প্রত্যেক জেলায় খাদ্যশস্য যাতে সংরক্ষণ করা যায় সেই ব্যবস্থা আমরা ইতোমধ্যে নিয়েছি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর