• রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫, ০১:০৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন মা: পুলিশ টঙ্গীতে ফ্লাট বাসায় ভাই-বোনকে কুপিয়ে হত্যা দর্শনা জয়নগর আন্তর্জাতিক ইমিগ্রেশন পুলিশ কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার গাজীপুরে ১৮ রাউন্ড গুলি ও বিদেশি পিস্তল সহ গ্রেপ্তার-৩ গাজীপুরে ওসির প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ গাজীপুর সদর সাব-রেজিস্ট্রার কার্যালয়ে দুদকের অভিযান সহ সারাদেশে একযোগে ৩৫টি সাব-রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে দুদকের অভিযান  চুয়াডাঙ্গা জেলা গোয়েন্দা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ২০ পিচ প্যাথেডিন সহ আটক-১ সড়ককে শৃঙ্খলা ফেরাতে ট্রাফিক বিভাগের আয়োজনে জীবননগরে ইজিবাইক/থ্রি হুইলার চালকদের সচেতনতামূলক প্রশিক্ষণ গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার প্রতিবাদে টঙ্গীতে তা’মীরুল মিল্লাত শিক্ষার্থীরদের বিক্ষোভ মিছিল চুয়াডাঙ্গায় হামলার শিকার হয়েছেন সাবেক বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহ-সমন্বয়ক মেহেদী হাসান

টঙ্গীতে দুই শিশুকে বঁটি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছেন মা: পুলিশ

grambarta / ৩০ ভিউ
প্রকাশের সময় : শনিবার, ১৯ এপ্রিল, ২০২৫

নিজস্ব প্রতিবেদক : গাজীপুরের টঙ্গীতে মালিহা আক্তার (৬) ও মো. আবদুল্লাহ (৪) নামের দুই ভাই-বোনকে ঘরে থাকা বঁটি দিয়ে তাদের মা সালেহা বেগম কুপিয়ে হত্যা করেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। গতকাল শুক্রবার দিবাগত মধ্যরাতে তিনি পুলিশের কাছে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন। তবে কেন বা কী কারণে হত্যা করেছেন, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি। আজ শনিবার সকালে এসব তথ্য জানিয়েছেন গাজীপুর মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার জাহিদ হাসান। তিনি বলেন, ঘটনাটি নিয়ে এখন তদন্ত চলছে। আমরা জানার চেষ্টা করছি, কেন বা কী কারণে দুই সন্তানকে তিনি হত্যা করেছেন। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন। গতকাল সন্ধ্যায় টঙ্গীর ৪৫ নং ওয়ার্ডের পূর্ব আরিচপুর জামাই বাজার এলাকার একটি আটতলা ফ্ল্যাটের দ্বিতীয় তলা বাসা থেকে এই দুই শিশুর রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার করে পুলিশ। এ সময় ওই ঘর থেকে রক্তমাখা একটি বঁটি উদ্ধার করা হয়। নিহত দুই শিশুর বাবার নাম আবদুল বাতেন মিয়া। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুর উপজেলার তাতুয়াকান্দি এলাকার বাসিন্দা। পরিবার নিয়ে পূর্ব আরিচপুর জামাই বাজার এলাকার সেতু ভিলা নামের আটতলা একটি ভবনের দ্বতীয় তলার একটি ফ্ল্যাটে ভাড়া থাকেন বাতেন। পুলিশ জানিয়েছে, টঙ্গীর আরিচপুরের যে বাড়িতে ওই পরিবার ভাড়া থাকত, সেখানে আশপাশে বেশ কয়েকটি সিসিটিভি ক্যামেরা আছে। এসব ক্যামেরার ফুটেজ থেকে দেখা গেছে, ঘটনাটি যে সময়ে ঘটেছে, সেই সময়ের মধ্যে তাঁদের ঘরে বা ফ্ল্যাটে সালেহা বেগম ছাড়া আর কেউ যাতায়াত করেননি। এ ছাড়া ঘটনার পর সালেহা নিজেই পাশের বাড়ি থেকে তাঁর দুই দেবরকে ডেকে নিয়ে আসেন। তাঁর কথাবার্তা অসংগতি হওয়ায় সন্ধ্যায় তাঁকে আটক করে পুলিশি হেফাজতে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই সময় তাঁর হাতে কাটা দাগ দেখে পুলিশের সন্দেহ বাড়ে। একপর্যায়ে মধ্যরাতে সালেহা বেগম তাঁর দুই সন্তানকে হত্যা করার কথা স্বীকার করেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর