• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৫৫ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
চুয়াডাঙ্গা জেলা মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রন ও সেনাবাহিনীর যৌথ অভিযানে মাদক কারবরি আটক দর্শনা থানা পুলিশের মাদক বিরোধী অভিযান : ফেন্সিডিল ও গাজা সহ মাদক কারবারি স্বপন আটক টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  তারা যেন আবেগের বশে জাতির প্রত্যাশার বাইরে কাজ না করে, চুয়াডাঙ্গায় জামায়াতের আমির

জীবননগর ক্লিনিকের আয়াকে গলা কেটে হত্যা

grambarta / ৩৫৩ ভিউ
প্রকাশের সময় : শনিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক : চুয়াডাঙ্গার জীবননগরে হাফিজা খাতুন (৩০) নামে ক্লিনিকের এক  আয়াকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। শনিবার (২৭ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পৌর এলাকার মা নার্সিং হোম ক্লিনিকের মধ্যে এ ঘটনা ঘটে। নিহত হাফিজা খাতুন ওই ক্লিনিকে আয়া হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত এটা এখনো জানা যায়নি। হাফিজা খাতুনের এক নারী সহকর্মী জানান, রাতে ক্লিনিকের দ্বিতীয় তলায় হাফিজার সঙ্গে আলাপচারিতা শেষে তৃতীয় তলায় যান তিনি। কিছুক্ষণ পর দ্বিতীয় তলায় এসে হাফিজাকে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখেন তিনি। কারা এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন তিনি জানেন না। পরে স্থানীয়দের সহযোগিতায় রক্তাক্ত অবস্থায় হাফিজা খাতুনকে উদ্ধার করে জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তিনি আরও জানান, সকালে নিহতের স্বামী এই ক্লিনিকে এসেছিলেন। হাফিজার সঙ্গে কোনো কারণে তার বাগবিতণ্ডা হয়। এরপরই সেখান থেকে তিনি চলে যান। ক্লিনিকের মালিক জাকির হোসেন বলেন, আমি বর্তমানে ঢাকাতে অবস্থান করছি। দীর্ঘ ৮ বছর আমার ক্লিনিকে আয়া হিসেবে কর্মরত ছিলেন হাফিজা খাতুন। আমি জেনেছি, সকালে দ্বিতীয় স্বামী ক্লিনিকে এসে হাফিজার সঙ্গে কোনো কারণে বাগবিতণ্ডা হয়। এরই জের ধরে এ ঘটনা ঘটতে পারে বলে ধারণা করছি। জীবননগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের কর্তব্যরত চিকিৎসক ডা. রাগবির হাসান বলেন, হাসপাতালে আসার আগেই তার মৃত্যু হয়েছে। ধারালো অস্ত্র দিয়ে গলা কেটে তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চুয়াডাঙ্গার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) নাজিম উদ্দিন আল আজাদ বলেন, ক্লিনিক থেকে এক নারীর মরদেহ পাওয়া গেছে বলে জেনেছি। আমি আমার টিম নিয়ে ঘটনাস্থলে যাচ্ছি। এরপর জেনে বিস্তারিত বলতে পারব।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর