• শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২৭ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম
টঙ্গী সাব-রেজিস্ট্রার ও স্ট্যাম্প ভেন্ডার কল্যাণ সমিতির নির্বাচন সম্পন্ন : সভাপতি জাহাঙ্গীর সম্পাদক বকুল সাতক্ষীরায় সপ্তাহব্যাপী বৃক্ষমেলার উদ্বোধন বড়াইগ্রামে বিএনপি’র দুই গ্রুপের সংঘর্ষ আহত ১০ শিবগঞ্জে সম্পত্তি আত্মসাৎ ও গাজলু (ভারসাম্যহীন) গুমের প্রতিবাদে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন গাজীপুরের সাবেক ভারপ্রাপ্ত মেয়র কিরনের বিচারের দাবিতে টঙ্গীতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল বৃহস্পতিবার সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া দর্শনায় আখরোপন লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও পরিস্কার -পরিচ্ছন্ন আখ সরবরাহ বিষয়ক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত  তারা যেন আবেগের বশে জাতির প্রত্যাশার বাইরে কাজ না করে, চুয়াডাঙ্গায় জামায়াতের আমির চুয়াডাঙ্গায় বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলসহ জামাই-শাশুড়ি আটক ধর্ষণ মামলা তুলে না নেয়ায় বাদীকে হত্যার চেষ্টা,  নিরাত্তাহীনতায় ভুক্তভোগী

চুয়াডাঙ্গা জেলা জুড়ে বাতাসে ভাসছে আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ

grambarta / ১০৮ ভিউ
প্রকাশের সময় : রবিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

অনলাইন ডেস্ক : চুয়াডাঙ্গা জেলা জুড়ে বাতাসে ভাসছে আমের মুকুলের মৌ মৌ গন্ধ । যে গন্ধ মনকে বিমোহিত করে তুলেছে। পাশাপাশি মধুমাসের আগমনী বার্তা দিচ্ছে আমের মুকুল। আম বাগানের সারি সারি গাছে শোভা পাচ্ছে কেবলই মুকুল। মুকুলে ছেয়ে আছে গাছের ডালপালা। এ যেন কাঁচা সোনা। তবে আমের ফলন নির্ভর করছে আবহাওয়ার ওপর। আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এ বছর আমের বাম্পার ফলনের আশা করছেন চুয়াডাঙ্গার বাগান মালিকরা। মৌসুমের শুরুতে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় মুকুলে ভরে গেছে বাগানসহ ব্যক্তি উদ্যোগে লাগানো আম গাছগুলো। তবে বড় আকারের চেয়ে ছোট ও মাঝারি আকারের গাছে বেশি মুকুল ফুটেছে। সেই মুকুলের মৌ মৌ গন্ধে বাগান মালিকদের চোখে ভাসছে সফলতার স্বপ্ন। দেশি আমের মধ্যে চুয়াডাঙ্গা জেলার আম্রোপালি, হিমসাগর,বোম্বাই , ল্যাংড়া, ফজলি জাতের আম অন্যতম এবং খুব সুস্বাদু । চুয়াডাঙ্গা জেলার ৪ টি উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, আম গাছে শোভা পাচ্ছে কেবলই মুকুল। এ যেন হলুদ আর সবুজের মহামিলন। মুকুলে ছেয়ে আছে গাছের প্রতিটি ডালপালা। চারদিকে ছড়াচ্ছে সেই মুকুলের সুবাসিত পাগল করা ঘ্রাণ। যেদিকে তাকাই গাছে গাছে এখন শুধু দৃশ্যমাণ সোনালী মুকুলের আভা। মুকুলের ভারে নুইয়ে পড়ার উপক্রম প্রতিটি গাছ। মৌমাছিরাও আসতে শুরু করেছে মধু আহরণে। শীতের জড়তা কাটিয়ে কোকিলের সেই সুমধুর কুহুতানে মাতাল করতে আবারও ফিরে এসেছে ঋতুরাজ বসন্ত। প্রায় ৭০ শতাংশ গাছেই এসেছে মুকুল। বাগান মালিক, কৃষি কর্মকর্তা ও আম চাষিরা আশা করছেন, বড় ধরনের কোনো প্রাকৃতিক দূর্যোগ না হলে এবং আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে জেলায় আমের বাম্পার ফলন হবে। বর্তমানে আমচাষি ও বাগান মালিকরাও বাগান পরিচর্যায় ব্যস্ত সময় পার করছেন। দামুড়হুদা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শারমিন আক্তার জানান, আমরা সব সময় আম চাষীদের সকল ধরণের পরামর্শ দিয়ে সহযোগীতা করে থাকি এবং বর্তমানে পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছি । প্রয়োজনে আমরা সব সময় তাদের পাশে আছি। তিনি আরো জানান এবছরে উপজেলাতে ৭৯৫ হেক্টর জমিতে আম চাষ হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরো খবর